করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জীবাণুনাশক ঔষধ ছিটানো কর্মসূচি    

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জীবাণুনাশক ঔষধ ছিটানো কর্মসূচি

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জীবাণুনাশক ঔষধ ছিটানো কর্মসূচি

করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে জীবাণুনাশক ঔষধ ছিটানো কর্মসূচি

জীবন-জীবিকার তাড়নায় ছুটে চলা মানুষগুলো চাইলেই ঘরে থাকতে পারছেন না। বাধ্য হয়েই রাজপথে কিংবা হাটবাজারে যেতে হচ্ছে তাদের। অভ্যাসবশত ধর্মপ্রাণ মুসুল্লিরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায়ে ছুটছেন মসজিদে। প্রয়োজন যতই হৃদয়স্পর্শী হোক না কেন জীবনঘাতি করোনা ভাইরাস কাউকেই করুনা করবেনা। ইচ্ছা থাকা স্বত্ত্বেও এই মানুষগুলোর চিন্তায় ল্যাম্পপোস্ট টিম ঘরে বসে থাকতে পারেনি। সামর্থ্য অত্যন্ত সীমিত। তাই বলে থেমে থাকা নেহায়েত পরাজয় মেনে নেয়া। সাধ ও সামর্থ্যের সম্মিলনে আজ শহরের গুরুত্বপূর্ণ জনসমাগমপূর্ণ স্থান যেমন- কাঁচা বাজার, মাছ ও মাংসের বাজার, পাবলিক টয়লেট, চা ও ফলের দোকানের আশেপাশে ও বসার স্থানে জীবাণুনাশক স্প্রে করা হয়। বাদ যায়নি থ্রি হুইলারের মত গণপরিবহন, রিক্সা ভ্যান, ট্রাক কিংবা মাইক্রোবাস। আজকের উদ্যোগের অন্যতম লক্ষ্য ছিল জুম’আর নামাজের আগে অন্তত দুটি মসজিদের অজুখানা, মূল ফটক ও সিঁড়ির রেলিং ভালোমতো জীবাণুমুক্ত করা। যা আমরা সফলভাবে সম্পন্ন করতে পেরেছি আলহামদুলিল্লাহ।

সরকারি পদক্ষেপের অপেক্ষায় না থেকে দেশের প্রতিটি স্থানে বিভিন্ন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন এলাকা ভাগ করে নিয়ে এভাবে ছোট ছোট উদ্যোগ গ্রহণ করলে যেকোনো সমস্যা মোকাবেলা করা সম্ভব। সরকারের ইচ্ছা থাকলেও সামর্থ্যের মধ্যে অনেক কিছুই থাকেনা। তাই সহযোগী হয়ে নিজে বাঁচতে হবে এবং অন্যকে বাঁচাতে হবে নিজ তাগিদেই। এই দেশ আমার তাই কিছু দায়িত্ব ও কর্তব্যও আমার।

Leave a Reply